Saturday, August 31, 2024
Friday, August 30, 2024
বন্যার মুখে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ, নদীমাতৃক একটি দেশ, প্রায়ই ভয়াবহ বন্যার মুখোমুখি হয়। এই বন্যা, যা মৌসুমি বৃষ্টি ও নদীর পানির স্তর বৃদ্ধির ফলে ঘটে, মানুষের জীবনে অপরিসীম কষ্ট বয়ে আনে। বাড়িঘর পানির নিচে ডুবে যায়, ফসল ধ্বংস হয়ে যায়, আর মানুষজনের জীবন এলোমেলো হয়ে পড়ে। পরিবারের সবাই সবকিছু হারিয়ে ফেলে, শুধু যা কিছু রয়ে যায় তা আঁকড়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা করে, যখন পানি তাদের আশা ও স্বপ্নগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। এক সময়ের প্রাণবন্ত গ্রামগুলো মরুভূমির মতো শুনশান হয়ে যায়, কেবল হতাশা আর অনিশ্চয়তা ভর করে। এই নিদারুণ কষ্টের মুখে মানুষের ধৈর্য্য পরীক্ষা হয়, কিন্তু তাদের ক্ষতির বেদনা যেনো প্রকৃতির নির্মম শক্তির এক হৃদয়বিদারক স্মৃতি হয়ে থাকে। 😭 আমিন
জুমার দিনের বিশেষ আমল
ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে।
জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে।
জুমার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার কাছে এত বেশি যে, কোরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল করা হয়েছে।
আল্লাহ তা'আলা কোরআনে ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ! জুমার দিন যখন নামাজের আহ্বান জানানো হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে (মসজিদে) এগিয়ে যাও এবং বেচা-কেনা (দুনিয়াবি যাবতীয় কাজকর্ম ছেড়ে দাও। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর; যদি তোমরা জানতে। (সূরা জুমা- ০৯)।
রাসুল (সা.) একটি হাদিসে বলেছেন, মুমিনের জন্য জুমার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন।(ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১০৯৮)।
এক হাদিসে নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪)
মহানবী (সা.) আরো ইরশাদ করেছেন, জুমার দিন দোয়া কবুল হওয়ার একটি সময় আছে , কোনো মুসলিম যদি সেই সময়টা পায়, আর তখন যদি সে নামাজে থাকে, তাহলে তার যেকোনো কল্যাণ কামনা আল্লাহ পূরণ করেন। (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৪০০)
জুমার দিনের বিশেষ আমল
রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ১০৪৭)।
এমনিতেই তিরমিজি শরিফের হাদিস অনুযায়ী আমরা জানতে পারি, যে ব্যক্তি দরুদ পাঠ করে আল্লাহ তার ওপর ১০টি রহমত নাযিল করবেন। সুতরাং আমাদের জুমার দিন অন্যান্য আমলের সাথে সাথে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে হবে।
জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিবেচনা করে প্রতিটি মুসলিমের উচিত এই দিনটিকে কাজে লাগানো।
Tuesday, August 27, 2024
পাত্রী বাছাই করতে ইসলামের নির্দেশনা
পাত্রী নির্বাচনে ইসলামের নির্দেশনা
বিয়ে একটি পবিত্র বন্ধন। যার মাধ্যমে অচেনা অজানা নারী–পুরুষের যুগলবন্দি জীবনের সূচনা হয়। সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষ বিভিন্নভাবে উৎসব আয়োজনের মাধ্যমে এ বিয়ে বন্ধন সম্পন্ন করেন। সুখী দাম্পত্য জীবন যাপনের লক্ষ্যে শুরু হয় নতুন জীবন। নতুন একটি সংসার।
সাধারণত আমাদের সমাজে বিয়ের জন্য পাত্র বা পাত্রীর ধন সম্পদ উচ্চশিক্ষা ও বংশের বিষয়ে খুব বেশি গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
বিয়ে ভীতির ঘটনাও ইদানীং অনেক বেশি আমাদের চোখে পড়ছে। তাই বিয়ে বিচ্ছেদ ও তালাক-ডিভোর্স এড়িয়ে দাম্পত্যজীবনকে সুখীময় করতে পাত্র পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে গুণীজনরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন। নিজেদের অভিজ্ঞতার আলোকে হবু বধূর গুণাবলি সম্পর্কে নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
যাতে দাম্পত্য জীবন হয় সুখী ও সমৃদ্ধিময়। সার্বিক দিক বিবেচনায় পরামর্শগুলো অত্যন্ত সুন্দর এবং খুব দামি। আমরা যদি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলতে পারি, তবেই আমাদের দাম্পত্য জীবন হতে পারে সুখময়। বিশেষ করে যারা এখনো বিয়ে করেননি। তাদের জন্য।
সাধারণত আমাদের সমাজে বিয়ের জন্য পাত্র বা পাত্রীর ধন সম্পদ উচ্চশিক্ষা ও বংশের বিষয়ে খুব বেশি গুরুত্ব আরোপ করা হয়। অথচ এক্ষেত্রে ছেলে ও মেয়ের ধার্মিকতাকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা হাদিসে বলা হয়েছে। সাধারণত ধার্মিক মানুষের মধ্যে হিংসা, অহংকার, দাম্ভিকতা ইত্যাদি থাকে না। তারা অত্যন্ত বিনয়ী এবং আল্লাহভীতি লালল করেন।
ওলামায়ে কেরাম লিখেছেন, সাধারণ বা নিম্ন আয়ের একজন মানুষের জন্য বিয়ের ক্ষেত্রে একজন দরিদ্র শ্রেণির নারীকেই বিয়ে করা ভালো। ধনী নারীকে বিয়ে করা উচিত না। এমনকি ধনী শ্রেণির জন্যও তার চেয়ে তুলনামূলক কম ধন সম্পদের অধিকারী এবং দিনদার নারীকে বিয়ে করা উচিত। কারণ, যে ব্যক্তি ধনাঢ্য নারীকে বিয়ে করবে, সে পাঁচটি বিপদে পতিত হবে-
১. মোহর বেশি দিতে হবে। আর বাস্তবেও আমরা লক্ষ করব– মোহর বেশি ধরা হয়। কিন্তু পরিশোধ করা হয় না। অথচ এটা একজন নারীর প্রাপ্য অধিকার।
২. যদি কোনো কারণ বশত বিয়ে ভাঙতেই হয় তবে এক্ষেত্রে খুব বেশি বিলম্ব হবে। টালবাহানা হতে থাকবে। কারণ, তার বিভিন্ন চাহিদা দাবি ইত্যাদি বাহানা শেষ হবে না।
৩. স্ত্রীর মাধ্যমে কোনো সেবা-যত্ন পাওয়া অসম্ভব হয়ে যাবে। অনীহা অনিচ্ছা থাকতে পারে। অথচ যা আমাদের যুগ যুগ ধরে চলে আসা ঐতিহ্য। আর নারীর যত্ন সেবা ইত্যাদি একজন পুরুষের জন্য প্রায় সর্বদা দরকারও বটে।
৪. স্ত্রী খুব বেশি খরচপাতি চাইবে। যা বর্তমানে অনেক নারীর অভ্যাস হয়ে উঠছে। কারণ আগ থেকে হাত খরচা বেশি করে নেওয়া এবং খরচে অভ্যস্ত জীবন যাপন করা ইত্যাদি।
৫. যদি অপারগতার কারণে তালাক দিতে হয়। প্রয়োজন পড়ে, তবে চাইলেও সম্পদের লোভ তালাক থেকে বিরত রাখবে। দাম্পত্য জীবন আরও অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে।
আর চারটি বিষয় স্বামীর চেয়ে স্ত্রীর নিম্নস্তরের হওয়া উচিত। অন্যথায় স্ত্রীর চোখে স্বামী হেয় প্রতিপন্ন হয়ে থাকবে-
১. বয়স। অন্তত পাঁচ বা সাত বছরের ব্যবধান থাকা ভালো। ২. শারীরিক দৈর্ঘ্য। স্বামীর শারীরিক গঠন দৈর্ঘ্য ইত্যাদি বেশি থাকা উচিত। ৩. সম্পদ। স্ত্রীর থেকে অর্থ সম্পদ বেশি থাকা উচিত। ৪. বংশ-মর্যাদা। অন্ততপক্ষে সমান বংশ-মর্যদার হওয়া উচিত।
আর চারটি বিষয়ে স্ত্রী স্বামী থেকে উচ্চস্তরের হওয়া জরুরি-
১. সৌন্দর্য। স্ত্রীর সুন্দর রূপ সৌন্দর্য থাকা, যাতে দৃষ্টি হেফাজত থাকে অন্য মহিলাদের থেকে।
২. আদব-আখলাক। স্ত্রীর আদব –আখলাক, নম্রতা ভদ্রতা ও শিষ্টাচারের গুণ থাকা উচিত।
৩. তাকওয়া। তথা স্ত্রীর আল্লাহভীতি বা ধার্মিকতা। যা তার স্বামীকে যাবতীয় অন্যায় ও গুনাহ থেকে বিরত থাকতে সাহায্য করবে।
৪. চরিত্র। অর্থাৎ, স্ত্রীর জন্য স্বামীর চেয়ে উত্তম স্বভাব চরিত্রের হওয়া উচিৎ।
উপর্যুক্ত এ বিষয়গুলো খেয়াল রেখে পাত্র–পাত্রী নির্বাচন করা হলে। স্বামী স্ত্রী উভয়ই সুখী দাম্পত্য জীবন যাপন করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
লেখক: খতিব, ভবানীপুর মাইজপাড়া হক্কানি জামে মসজিদ, গাজীপুর।
Monday, August 26, 2024
হাদিসের বাণী
আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি কীভাবে ওয়াহী শুরু হয়েছিল।
এ মর্মে আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ ’’নিশ্চয় আমি আপনার প্রতি সেরূপ ওয়াহী প্রেরণ করেছি যেরূপ নূহ ও তাঁর পরবর্তী নবীদের (নবীদের) প্রতি ওয়াহী প্রেরণ করেছিলাম।’’ (সূরাহ্ আন-নিসা ৪/১৬৩)
১. ’আলক্বামাহ ইবনু ওয়াক্কাস আল-লায়সী (রহ.) হতে বর্ণিত। আমি ’উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে বলতে শুনেছিঃ আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ কাজ (এর প্রাপ্য হবে) নিয়্যাত অনুযায়ী। আর মানুষ তার নিয়্যাত অনুযায়ী প্রতিফল পাবে। তাই যার হিজরত হবে ইহকাল লাভের অথবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশে- তবে তার হিজরত সে উদ্দেশেই হবে, যে জন্যে, সে হিজরত করেছে।] (৫৪, ২৫২৯, ৩৮৯৮, ৫০৭০, ৬৬৮৯, ৬৯৫৩; মুসলিম ২৩/৪৫ হাঃ ১৯০৭, আহমাদ ১৬৮) ( আধুনিক প্রকাশনী- ১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১)
حدثنا الحميدي عبد الله بن الزبير، قال حدثنا سفيان، قال حدثنا يحيى بن سعيد الانصاري، قال اخبرني محمد بن ابراهيم التيمي، انه سمع علقمة بن وقاص الليثي، يقول سمعت عمر بن الخطاب ـ رضى الله عنه ـ على المنبر قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول " انما الاعمال بالنيات، وانما لكل امرى ما نوى، فمن كانت هجرته الى دنيا يصيبها او الى امراة ينكحها فهجرته الى ما هاجر اليه ".
(يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ فَإِنْ تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِنْ كُنْتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ ذَلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلاً) (النساء:৫৯)
(يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَلا تُبْطِلُوا أَعْمَالَكُمْ) (محمد:৩৩)
কিন্তু বাতিল ফির্কার লোকেরা ইজমা‘ ও কিয়াসকে ওয়াহীর আসনে বসিয়েছে এবং বলে থাকেঃ শারী‘আহ্র ভিত্তি চারটি বিষয়ের উপর। কুরআন, সুন্নাহ, ইজমা‘ ও কিয়াস। বড় আশ্চর্যের বিষয় এই যে, সহাবায়ে কেরাম যাদের উপর আল্লাহ তা‘আলা তার সন্তুষ্টির ঘোষণা দিয়েছেন, তাদেরকে সত্যবাদী বলে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে এবং মুসলিম উম্মাহ এ ব্যাপারে সকলেই একমত। অথচ তারা সহাবায়ে কেরামকে দু’ ভাগে ভাগ করেছেন। (১) ফকীহ (২) গাইরে ফকীহ। আর বলেছেন যে সকল সাহাবী ফকীহ ছিলেন তারা যদি কিয়াসের বিপরীতে হাদীস বর্ণনা করেন তবে তা গ্রহণযোগ্য কিন্তু যে সকল সাহাবী গাইরে ফকীহ অর্থাৎ ফকীহ নন তাঁরা যদি কিয়াসের খেলাফ হাদীস বর্ণনা করেন তাহলে তা গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।
প্রকৃতপক্ষে এটা উম্মাতে মুহাম্মাদিয়াহকে সিরাতে মুস্তাকীমের পথ হতে সরিয়ে দেয়ার একটা বড় অস্ত্র এবং পরিকল্পনা। কেননা তাঁরা কিয়াসকে মূল এবং হাদীসকে দ্বিতীয় স্থানে রেখেছেন। সকল সাহাবীর উপর আল্লাহ তা‘আলা সন্তুষ্ট কিন্তু তারা খুশী নন। সকল সাহাবীর ব্যাপারে উম্মাতের ঐকমত্য রয়েছে। কিন্তু তাদের নিকট গাইরে ফকীহ সাহাবীগণ ‘আদিল নন।
ধোঁকাবাজীর কিছু নমুনাঃ তারা বলেন, ফকীহ সাহাবীগণ কিয়াসের খেলাফ হাদীস বর্ণনা করলে তা গ্রহণীয় হবে। কিন্তু গাইরে ফকীহ সাহাবীগণ কিয়াসের খেলাফ হাদীস বর্ণনা করলে তা বাতিল হয়ে যাবে এবং কিয়াসের উপর ‘আমল করতে হবে।
বাই‘য়ি মুসারাহ এর হাদীস আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত এবং তা কিয়াসের খেলাফ। এই জন্য তা বাতিল। এবং কিয়াসের উপর ‘আমলযোগ্য। অথচ এই হাদীস ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাস‘ঊদ (রাযি.) হতেও বর্ণিত হয়েছে।
Sunday, August 18, 2024
চকলেট আইসক্রিম স্যান্ডউইচ চিপস ইত্যাদি ক্রিম জাতীয় খাবার বাচ্চাদের জন্য কতটুকু উপকারী জেনে নিন
👉বাচ্চাদের আদর করে, খুশি করতে গিয়ে তাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে দেই আমরা। আমরা কি আসলেই জানি?
👉 আমরা জানি এগুলা ক্ষতিকর, এরপরও তাদেরকে খুশি করতেই আদরের নামে বিষ কিনে ব্রেইনের কোষ নষ্ট করে দিচ্ছি আমাদের অজান্তেই।
👉প্যাকেটজাত চিপস, চকোলেট জুস, কেক বিস্কুট এগুলো দীর্ঘ সময় ধরে অভ্যাসে বাচ্চাদের মারাত্মক বিপদ ডেকে আনে।
👉বাচ্চাদেরকে যত বেশি ন্যাচারাল খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে পারবেন ততই ভালো। সেগুলো যদি লোভনীয় উপায়ে তাদের সামনে প্রেজেন্ট করা যায়, তাহলে তারা খুব আগ্রহ নিয়ে খাবে।
👉আসলি'র প্রতিটা ডেজার্ট বাচ্চাদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট এর জন্য খুবই উপকারী, হাড়ের গঠনের জন্য, এনার্জেটিক ও উৎফুল্ল রাখতে বাদাম বেশ কার্যকরী।
👉নরমালি খালি খালি বাদাম বাচ্চারা খেতে চায়না, তারা মিষ্টি জাতীয় খাবারই বেশি খায়, তাই আমাদের চিনি মুক্ত প্রাকৃতিক মিষ্টি আইটেম গুলো খাওয়ানো অভ্যাস করতে পারেন ।
🌼🌼 আসুন আমরা একটু সচেতন হই
নিজের ও নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখুন